আলোচিত

প্রায় দেড় হাজার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ‘দায়মুক্তি’ দিয়েছে দুদক!

গাজীপুর কণ্ঠ ডেস্ক : মন্ত্রিসভার সাবেক সদস্য, সরকারদলীয় এমপি, বিএনপি সমর্থিত মেয়র, সচিব, পুলিশ, ব্যাংক কর্মকর্তা, ওয়াসা, রাজউক, বাপেক্স, তিতাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ প্রায় দেড় হাজার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ‘ক্লিনচিট’ বা দায়মুক্তি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত তিন বছরে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান শেষে দায়মুক্তি দেওয়া হয় তাদের। দায়মুক্তির তালিকায় অনুসন্ধানকারী সংস্থা দুদক কর্মকর্তাদেরও নাম আছে।

বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমের শিরোনাম হওয়া এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শত শত কোটি টাকার দুর্নীতি, অনিয়ম আর অর্থ পাচারের মতো গুরুতর অভিযোগের একটিরও সত্যতা পায়নি প্রতিষ্ঠানটি।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ১ হাজার ৩০৭টি ফাইল ‘নথিভুক্ত’ করার মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি দেওয়া হয়। নথিভুক্ত হওয়ায় তালিকায় শীর্ষে আছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফাইল। তিন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ফাইল নথিভুক্ত হয় ৪১২টি। এ সময়ে জনপ্রতিনিধিদের ৭৫টি ফাইল নথিভুক্ত হয়।

চুলচেরা বিশ্লেষণ আর অনুসন্ধান শেষে দুর্নীতির অভিযোগের ফাইলগুলো নথিভুক্ত করা হয়েছে বলে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন দুদক সচিব মাহবুব হোসেন। দুদক সচিব বলেন, অভিযোগ যাচাই-বাছাইয়ের পর অনুসন্ধানের জন্য কমিশনে পাঠানো হয়েছিল। কমিশনের অনুমোদন মেলার পর অনুসন্ধান চালানো হয়েছে। পরে তথ্যপ্রমাণ না মেলায় অভিযোগের ফাইল নথিভুক্ত করা হয়েছে।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান মনে করেন, দুদক হয়তো যৌক্তিকভাবেই দুর্নীতির অভিযোগের ফাইল নথিভুক্ত করেছে। কিন্তু কোন প্রক্রিয়া বা মাপকাঠিতে হয়েছে তা যদি প্রকাশ করা হতো তাহলে মানুষের আস্থা বাড়ত, অভিযোগকারীরা জানতে পারত কেন তাদের অভিযোগ নথিভুক্ত হয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, সবচেয়ে বেশি ফাইল ‘নথিভুক্ত’ হয় ২০২১ সালে, ৭৫৩টি। এ বছর ১৬৩ জন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর দুর্নীতির ফাইল নথিভুক্ত হয়। জনপ্রতিনিধিদের ফাইল নথিভুক্ত হয় ৪২টি। ২০২২ সালে নথিভুক্ত হয় ৩১২টি ফাইল। এর মধ্যে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ১০১টি ফাইল নথিভুক্ত হয়। জনপ্রতিনিধিদের ফাইল নথিভুক্ত হয় ১৫টি। ২০২০ সালে ২৪২টি ফাইল নথিভুক্ত করে দুদক। এর মধ্যে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ১৪৮টি ফাইল নথিভুক্ত হয়। জনপ্রতিনিধিদের ফাইল নথিভুক্ত হয় ১৮টি।

দায়মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে আছেন সরকারের সাবেক উপমন্ত্রী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, সংসদ সদস্য মাহফুজুর রহমান মিতা, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের বিএনপি সমর্থিত সাবেক মেয়র মনজুরুল আলম, সাবেক তথ্য সচিব মকবুল হোসেন, পুলিশের সাবেক অ্যাডিশনাল আইজিপি নূরুল আনোয়ার, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমান এবং স্বর্ণ ও হীরা ব্যবসায়ী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।

অনুসন্ধানে জানা যায়, জনপ্রতিনিধি (সংসদ সদস্য, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলর, উপজেলা চেয়ারম্যান, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়াম্যান ও কাউন্সিলর), জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারী, কাস্টমসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্স, ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রাইভেট টেলিভিশন চ্যানেলের পরিচালক, খাদ্য নিয়ন্ত্রক, পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকারি-বেসরকারি কলেজ ও স্কুলের রেজিস্ট্রার, প্রভাষক, অধ্যক্ষ, শিক্ষক ও কর্মচারী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, গণপূর্তর কর্মকর্তা-কর্মচারী, পুলিশের কর্মকর্তা, সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) কর্মকর্তা-কর্মচারী, তুলা উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তা, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, পদ্মা ও যমুনা অয়েল কোম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্বর্ণ ও হীরা ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, ঠিকাদার, ব্যবসায়ী, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) কর্মকর্তা-কর্মচারী, গ্যাস কোম্পানি, পরিবহন ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নাম আছে দায়মুক্তির তালিকায়।

২০২০ সালে ‘নথিভুক্ত’ হওয়া উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান :

ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের স্বত্বাধিকারী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, কাস্টমস কমিশনার নূরুল ইসলাম, সিভিল এভিয়েশনের প্রধান প্রকৌশলী শুধেন্দু গোস্বামী, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস লিমিটেড সাবেক চেয়ারম্যান ও পরিচালক ক্যাপ্টেন মোয়াজ্জেম হোসেন, বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (তিতাসের সাবেক এমডি) নওশাদুল ইসলাম, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নূরুল হুদা, এলজিইডির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী খলিলুর রহমান, হানিফ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. কফিলউদ্দিন, দুদকের উপপরিচালক আব্দুছ ছাত্তার সরকার, জনস্বাস্থ্যের নির্বাহী প্রকৌশলী নূরুল কবীর ভুইয়া, সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী সেলিম আজাদ খান, রাজউকের নির্বাহী প্রকৌশলী ছাইদুর রহমান, একই প্রতিষ্ঠানের মো. সিরাজুল ইসলাম, সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহরিয়ার শরীফ খান, ঢাকা ওয়াসার প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মো. নূরুল ইসলাম, সাউথ-ইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হারুনুর রশীদ, ডি বিল্ডার্স অ্যান্ড প্রপার্টিজ লিমিটেডের মালিক মো. সরোয়ার খালেদ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক ডা. মো. বেলাল হোসেন, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক কাজী মোস্তফা সারোয়ার, কাস্টমস কমিশনার (রাজস্ব) ড. মো. সহিদুল ইসলাম, উপ-প্রধান বন সংরক্ষক মো. শফিউল আলম চৌধুরী, বিডিবিএলের এমডি মঞ্জুর আহমেদ, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেসের পরিচালক অধ্যাপক ডা. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, গোয়াইনঘাটের সাব-রেজিস্ট্রার স্বপ্না বেগম, স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাছির উদ্দিন, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের ক্যাশিয়ার মো. দেলোয়ার হোসেন, বিয়ানীবাজার উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান খান, গণপূর্তের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা একেএম মজিবুর রহমান, যুগ্ম সচিব মো. আবুল হাসনাত হুমায়ুন কবীর, পুলিশ ইন্সপেক্টর মাহবুবুল আলম ভুইয়া, পুলিশ ইন্সপেক্টর সাইদুর রহমান, সিটি ব্যাংকের ডিএমডি মো. আবদুল ওয়াদুদ, আশুলিয়ার সাব-রেজিস্ট্রার গাজী মো. আবদুল করিম, চট্টগ্রাম সদরের সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের রেকর্ড কিপার বাবু ভজন বৈদ্য, বিআরটিএর সহকারী পরিচালক মো. শামসুল কবির, একই অফিসের মোটরযান পরিদর্শক মো. রিয়াজুল ইসলাম ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. নজরুল ইসলাম, সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ, নিউরো সায়েন্সেস হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ, আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশন ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে এলজিইডির প্রকল্পসহ ২৪২টি দুর্নীতির অভিযোগের ফাইল নথিভুক্ত হয় ২০২০ সালে।

২০২১ সালে ‘নথিভুক্ত’ হওয়া উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান :

ভোলা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, চট্টগ্রাম-৩ আসনের সংসদ সদস্য মাহফুজুর রহমান মিতা, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মনজুরুল আলম, ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি লিমিটেড-ডেসকোর প্রধান প্রকৌশলী এনামুল হক, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান, মো. সাইদ নুর আলম, সদস্য মো. মুনির হোসাইন খান, পরিচালক মো. নুরুল ইসলাম, অফিস সহকারী মো. ওবায়দুল্লাহ, মোহাম্মদ মানিক বাবলু ও শেখ মো. রুহুল আমিন, দৌলতগঞ্জ খাদ্যগুদামের সাবেক পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ. কে. এম মহিউদ্দিন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে সহকারী পরিচালক রাজিউর রহমান, সহকারী কর কমিশনার মুখলিছুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক মহাপরিচালক এ কে এম মমতাজ উদ্দিন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নুরে আলম, কাস্টমসের সাবেক কমিশনার এস এম হুমায়ুন কবীর ও তার স্ত্রী ডা. শামীমা পারভীন, বিএফডিসির অতিরিক্ত পরিচালক (বিক্রয়) মো. সহিদুল ইসলাম, পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাসুদ রেজওয়ান, সাবেক বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এস এম গোলাম মওলা, বাংলাদেশ বেতারের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবুল বাশার পাটোয়ারী, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক সালাহ উদ্দিন মাহমুদ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপপরিচালক মো. আব্দুর রশিদ, পটুয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র ডা. মো. শফিকুল ইসলাম, সওজের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী তুষার কান্তি সাহা, পরিসংখ্যান ব্যুরোর উপসচিব দীপংকর রায়, ডেমরা-আমুলিয়া-রামপুরা সড়ক নির্মাণ এবং ডেমরা-সায়েদাবাদ সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প, জারা জামান টেকনোলজি লিমিটেড, খুলনা বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, বাখারাবাদ গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডসহ ৭৫৩টি দুর্নীতির ফাইল নথিভুক্ত হয় ২০২১ সালে।

২০২২ সালে ‘নথিভুক্ত’ হওয়া উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান :
পুলিশের সাবেক অ্যাডিশনাল আইজিপি নূরুল আনোয়ার, যুগ্ম সচিব জালাল আহম্মেদ, সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. ফজলুর রহমান খান (এফ আর খান), জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমান, দুদকের সাবেক উপপরিচালক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. লুৎফুল কবির চন্দন, সওজের নির্বাহী বৃক্ষপালনবিদ মো. কামাল উদ্দিন মোল্লা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির, প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. তালুকদার নুরুন্নাহার, তথ্য মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব মকবুল হোসেন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মিজানুল করিম, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক কামরুল ইসলাম চৌধুরী, খাগড়াছড়ির সাবেক সিভিল সার্জন ডা. নিশিত নন্দী মজুমদার, মো. মহিউদ্দিন, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (মেরিন) মো. মহিউদ্দিন, নৃপেন্দ্র নাথ সিকদার, বরিশালের সাবেক জেলা রেজিস্ট্রার নৃপেন্দ্র নাথ সিকদার, মমটেক্স এক্সপো লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আমির রমজান চৌধুরী, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের জয়েন্ট কমিশনার (লজিস্টিক ও প্রকিউরমেন্ট) ইমাম হোসেন, ফেনী পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আজিজুল হক, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব, ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মো. নুরুজ্জামান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, হাসান মোস্তফা চৌধুরী, ঢাকা কাস্টম হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান, বরিশাল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর সাবেক জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী শংকর কুমার কর, স্কেচ ইনটেরিয়র এন্ড আর্কিটেক্টস প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ফাহিম তাওহীদ, আজমীর ট্রেডার্স, পঞ্চগড় জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ ৩১২টি দুর্নীতির ফাইল নথিভুক্ত হয় ২০২২ সালে।

সূত্র: কালবেলা

এরকম আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button