ঘূর্ণিঝড় ফণী: দেশ জুড়ে যা ঘটলো
গাজীপুর কণ্ঠ ডেস্ক : শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ফণী দুর্বল হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করলেও দেশের বিভিন্ন জায়গায় গাছ বা ঘরের নীচে চাপা পড়ে কমপক্ষে পাঁচজনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
আবহাওয়া দপ্তর বলেছে, ফণীর বিপদ কেটে গিয়ে সেটি লঘু চাপে পরিণত হয়ে উত্তরাঞ্চল দিয়ে যাচ্ছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় বলেছে, উপকূলের ১৯টি জেলায় আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়া ১৬ লাখের বেশি মানুষ বাড়ি-ঘরে ফিরতে শুরু করেছেন।
ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঘূর্ণিঝড় ফণী সাতক্ষীরা, খুলনা হয়ে বাংলাদেশে ঢোকে ভোর ছ’টার দিকে।
অনেক ভয় বা আশংকা থাকলেও ঘূর্ণিঝড়টি আগেই দুর্বল হয়ে যাওয়ায় এর প্রবেশের এলাকায় বড় ধরণের কোনও ক্ষতি হয়নি বলে জানা গেছে।
দক্ষিণ পশ্চিমের সাতক্ষীরা জেলার গাবুরা ইউনিয়নকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল।
সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে থাকা এই ইউনিয়নটির একজন কাউন্সিলর রেকসোনা বেগম বলছিলেন, ঝড়ে বড় কোনও বিপদ হয়নি।
তবে ঘরবাড়ি এবং গাছপালার ক্ষতি হয়েছে। তবে দুর্বল ঘূর্ণিঝড়েও দেশের কয়েকটি জায়গা থেকে কমপক্ষে পাঁচজনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
ঘর বা গাছ চাপা পড়ে নোয়াখালীতে একজন পুরুষ, ভোলায় একজন নারী, বরগুনায় একজন বৃদ্ধা ও এক শিশু এবং লক্ষ্মীপুরে একজন বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন বলে এই জেলাগুলোর প্রশাসন থেকে জানা গেছে।
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার একটি ইউনিয়নের কাউন্সিলর শাহনাজ বেগম বলছিলেন, ঘরবাড়ি এবং গাছপালার বেশি ক্ষতি হয়েছে।
বরিশাল থেকে সাংবাদিক শাহিনা আজমিন জানিয়েছেন, রাস্তাঘাটে অনেক গাছ পড়ে যাওয়ায় ঐ অঞ্চলে সড়ক যোগাযোগ এখনও স্বাভাবিক হয়নি এবং নৌযোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এছাড়া বিদ্যুৎ ব্যবস্থাও এখনও সচল হয়নি।
কর্মকর্তারা বলেছেন, বিভিন্ন জায়গায় গাছ এবং ঘরবাড়ির কিছু ক্ষতি হয়েছে। এর সঠিক তথ্য নিরূপণ করে দ্রুত পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেয়া হবে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: শাহ কামাল জানান, আশ্রয়কেন্দ্র থেকে মানুষজন বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন।
তবে ঘরবাড়ি এবং গাছপালার ক্ষতি হয়েছে। তবে দুর্বল ঘূর্ণিঝড়েও দেশের কয়েকটি জায়গা থেকে কমপক্ষে পাঁচজনের নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
ঘর বা গাছ চাপা পড়ে নোয়াখালীতে একজন পুরুষ, ভোলায় একজন নারী, বরগুনায় একজন বৃদ্ধা ও এক শিশু এবং লক্ষ্মীপুরে একজন বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন বলে এই জেলাগুলোর প্রশাসন থেকে জানা গেছে।
ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার একটি ইউনিয়নের কাউন্সিলর শাহনাজ বেগম বলছিলেন, ঘরবাড়ি এবং গাছপালার বেশি ক্ষতি হয়েছে।
বরিশাল থেকে সাংবাদিক শাহিনা আজমিন জানিয়েছেন, রাস্তাঘাটে অনেক গাছ পড়ে যাওয়ায় ঐ অঞ্চলে সড়ক যোগাযোগ এখনও স্বাভাবিক হয়নি এবং নৌযোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এছাড়া বিদ্যুৎ ব্যবস্থাও এখনও সচল হয়নি।
কর্মকর্তারা বলেছেন, বিভিন্ন জায়গায় গাছ এবং ঘরবাড়ির কিছু ক্ষতি হয়েছে। এর সঠিক তথ্য নিরূপণ করে দ্রুত পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেয়া হবে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: শাহ কামাল জানান, আশ্রয়কেন্দ্র থেকে মানুষজন বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন।