গাজীপুর

কাপাসিয়ার ‘কোয়ারিন্টিন’ থেকে ছাড়পত্র পেলেন ইতালি ফেরত ৭ জন

গাজীপুর কণ্ঠ ডেস্ক : কাপাসিয়ার ‘পাবুর ১০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে’ স্থাপিত কোয়ারিন্টিনে থাকা ইতালি ফেরত ৭জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

বুধবার (১ এপ্রিল) সকাল ৯টার দিকে তারা ছাড়পত্র পেয়ে স্বজনদের সঙ্গে নিজ নিজ বাড়ি ফিরে গেছেন।

কাপাসিয়া স্বাস্থ্য ও পরিবার কর্মকর্তা আব্দুস সালাম সরকার জানান, উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে আইসোলেশনে থাকাকালে রক্ত পরীক্ষায় করোনা নেগেটিভ হওয়ার পর এ সাতজনকে ১৮মার্চ রাতে ‘পাবুর ১০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে’ স্থাপিত কোয়ারিন্টিনে পাঠানো হয়। উত্তরায় মৈত্রী হাসপাতালে আইসোলেশেন যাওয়ার আগে তাঁরা গাজীপুর মহানগরের পূবাইলের ‘মেঘডুবি ২০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে’ কোয়ারেন্টিনে ছিলেন তারা। কোয়ারেন্টিনের নির্ধারিত সময় পার হওয়ায় পর বুধবার সকাল ৯টার দিকে চারটি গাড়ি ভাড়া করে শরীয়তপুর, মুন্সীগঞ্জ, ঢাকা, নরসিংদী ও কুমিল্লায় তাদের গন্তব্যে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে এ কেন্দ্রে এক সাংবাদিকসহ দুইজন কোয়রেন্টিনে আছেন। আগামি ৪এপ্রিল তারাও ছাড়পত্র পাবেন।

এর আগে সোমবার (৩০মার্চ) পূবাইলের ‘মেঘডুবি ২০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে’র কোয়ারেন্টিনে থাকা ৩৬ জন ইতালি প্রবাসীকে সোমবার (৩০মার্চ) ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। গত ১৪ মার্চ তারা সকলেই ইতালি থেকে দেশে ফিরেছিলেন।

 

এ সংক্রান্ত আরো জানতে….

মেঘডুবির কোয়ারেন্টাইন থেকে ৩৬ প্রবাসীকে বাড়ি পাঠানো হয়েছে

গাজীপুরে করোনা ‘সন্দেহে’ এক যুবক আইসোলেশনে: হোম কোয়ারেন্টাইনে ৯২৪ জন

গাজীপুরে ‘হোম কোয়ারেন্টাইন’ শেষে ছাড়পত্র পেলেন ১৩২ জন

গাজীপুরে হোম কোয়ারেন্টাইনে ৩৩২ জন: ছাড়পত্র পেয়েছেন ১৪ জন

কাপাসিয়ায় ‘কোয়ারেন্টিইনে’ চ্যানেল আই’র ফটো সাংবাদিক!

পর্যবেক্ষনের জন্য কাপাসিয়ার ‘পাবুর ১০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু স্বাস্থ্য কল্যাণ কেন্দ্রে’ ৭ জন

মেঘডুবি থেকে উত্তরা পাঠানো এক ব্যক্তির দেহে ‘করোনা শনাক্ত’

মেঘডুবিতে থাকা ৪৪ জনই শঙ্কা মুক্ত: কোয়ারেন্টিনে রাখায় হাসপাতালের তালা ভেঙে বিক্ষোভ

করোনাভাইরাস: ইটালি ফেরত ৪৪ জন প্রবাসী কোয়ারান্টিনের জন্য মেঘডুবিতে

কাপাসিয়ায় ‘হোম কোয়ারেন্টাইনে’ না থাকায় ৩ প্রবাসীকে জরিমানা

গাজীপুরে মেডিক‌্যাল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসককে হোম কোয়ারেন্টাইনে

এরকম আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button